করোনার কারণে ব্যবসা হারিয়েছেন ৮৪ শতাংশ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা। এছাড়াও ঋণ পরিশোধ করতে পারেননি ২২ শতাংশ প্রান্তিক মানুষ। আর আর্থিক ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সঞ্চয় ভেঙেছেন ৪৭ ভাগ আর বেঁচে থাকতে নিজের সম্পদ বিক্রি করেছেন ২১ ভাগ নারী।
আরো পড়ুন: যে ৫ ধরনের মানুষকে বিয়ে করলেই বিপদ!
কানাডার পূর্বাঞ্চলে আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় ফিওনা
করোনা সংক্রমণে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম নিয়ে পরিচালিত এক গবেষণা রিপোর্টে এসব তথ্য উঠে এসেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, এমন অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে সরকারের নীতি সহায়তা দরকার। পরিসংখ্যান বলছে, গ্রামীণ অর্থনীতির ৭৪ ভাগ অর্থের যোগান দেয় ক্ষুদ্র ঋণদাতা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
পরিসংখ্যান বলছে ক্ষুদ্রঋণ সেবা নেন দেশের প্রায় প্রায় সাড়ে তিন কোটি মানুষ। জিডিপিতে এই খাতের অবদান প্রায় ১৫ ভাগ। করোনা সংক্রমণে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের প্রভাব নিয়ে ওই গবেষণা রিপোর্ট প্রকাশ করেছে এনজিওদের জোট, ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্ক অব অল্টানেটিভ ফাইন্যান্সিং ইনস্টিটিউট। ওই গবেষণায় আরও বলা হয়, করোনার মধ্যে দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল সার্বিক কার্যক্রম। তখন ঋণ বিতরণ এবং সঞ্চয় জমার ক্ষেত্রে স্থবিরতা তৈরি হয়।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।